২০১৮ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর সাতক্ষীরা কালিগঞ্জ উপজেলার এক নম্বর কৃষ্ণনগর ইউনিয়নের ইউপি সদস্য ও তাঁতীদলের ইউনিয়ন সভাপতি পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ ।এক নাম্বার কৃষ্ণনগর ইউনিয়নের বর্তমান চেয়ারম্যান মোছাম্মৎ সাফিয়া পারভীন সহ ২৩ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে। সোমবার সাতক্ষীরা কালীগঞ্জ উপজেলার এক নম্বর কৃষ্ণনগর ইউনিয়নের নিহত ইউপি সদস্য আব্দুর জলিলের আপন মামা মিনারুল ইসলাম বাদী হয়ে হত্যা মামলা দায়ের করা ।মামলার আসামিরা হলেন মোসাম্মদ সাফিয়া পারভিন, পিতা মোশারফ হোসেন আজিবার কাগুচী, পিতা মনসুর কাগুচী, সিরাজ গাজী ,পিতা রুহুল আলি গাজী, জাবেদ আলী গাজী পিতা মুমিন গাজী, আমিনুর রহমান পিতা মুসলিম তরফদার, গোবিন্দ ঘোষ, পিতা কানাই ঘোষ, আনিসুর কাগুচী,পিতা সোওরাফ,কাগুচী,হাফিজুল গাজী ,পিতা মোনছের গাজী,রমজান গাজী ,পিতা আলী গাজী শাহিনুর রহমান শেখ পিতা গোলাম ফারুক শেখ ,মোঃ নজরুল ইসলাম ,পিতা আলিমুদ্দিন সরদার , মুজিবর রহমান , গাজী ,পিতা জয়নাল গাজী, আক্তার কাগুচী আরমান কাগুচী, কাশেম গাজী পিতা আদম আলী গাজী, ফয়সাল রাসেল, পিতা মুজিবুর রহমান, মুক্তার কাগুচী, পিতা আরমান কাগুচী, মোস্তফা সরদার,পিতা সবেদ আলী সরদার, আজিজুর রহমান ,পিতা আফসার গাজী দোলো, আমিনুর কাগুচী, পিতা সোহরাফ,কাগুচী, সুশান্ত ঘোষ ,পিতা সাধন ঘোষ, মহসীন কাগুচী, পিতা মোসলেম কাগুচী, রফিকুল ইসলাম , পিতা তোহরালী মোড়ল, বাবু ওরফে চোচট,বাবু, ওয়াজেদ আলী l মামলার বাদি মিনারুল ইসলাম বলেন জনপ্রিয়তার থাকার কারণে আমার ভাগ্নিকে পিটিয়ে হত্যা করেছে বর্তমানে ইউপি চেয়ারম্যান সাফিয়া পারভীনের নেতৃত্বে। বিএনপি রাজনীতির সাথে যুক্ত থাকার কারণে আমরা মামলা করতে পারি নাই সেই সময়, সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে সাফিয়া ও তার দোসরদের ফাঁসি চাই
|